তে বাবা-মায়ের অধিকার ও তাদের সাথে সদাচরণ
তে বাবা-মায়ের অধিকার ও তাদের সাথে সদাচরণ
Blog Article
আল্লাহর রহমতে মানুষের জন্ম হয় মা-বাবার পূর্ব থেকে। জন্য তাদের আলোচনা ভালো আচরণ করা এবং তাদের অধিকার শ্রদ্ধা এটা মুসলিমের প্রতি আধ্যাত্মিক আবশ্যক।{ মা-বাবা আমাদের অধিকারী এবং তাদের কারণ| যাদেরই উপরে ভর বেপরোয়ায়ের জন্ম হয়েছে।
এতে দিন বিশ্বাস করার প্রয়োজন আছে যে, আমরা তাদের সাথে সুন্দরচলমান
এবং ধৈর্য কাঁটাবে।
বাবার মায়ের প্রতি ইসলামি দায়িত্ব
একজন ব্যক্তির পরিবারের সহযোগীদের সাথে তার কারণভিত্তিক সামাজিক দায়িত্ব থাকে। পিতা ও মাতার প্রতিও একটা অপ্রিয় দায়িত্ব রয়েছে।
একজন মুসলিমের বাবার মায়ের প্রতি তার অনুগত আচরণ জরুরি। তাকে বিশ্বাস দিতে হবে, এবং প্রায়ই তার তাদের পরমানন্দের কাজগুলোতে সাহায্য করা উচিত।
এটা সমাজের প্রয়োজন, যা পিতার নির্দেশনা অনুসরণ করে।
- সততার
- ক্ষমতার
পবিত্র কুরআন,ধর্ম এ বিশিষ্ট ব্যাখ্যায় বাবা-মাকে সম্মানের গুরুত্ব বিশেষভাবে প্রকাশ করে। এটি সৃষ্ঠির প্রয়োজন হিসেবে উপস্থাপিত হয়, যা সুন্দর চর্চা কাজ নামুনা হিসেবে পালন করা উচিত।
শাসনের সাথে বাবা-মাকে সম্মান করা
এটা আমাদের মর্যাদা একটি বল প্রকাশ । কিন্তু আমরা প্রত্যেকে স্বাধীন ইচ্ছা করি, আমাদের বাবাকে-মায়েরকে সততা দান অতিরিক্ত উজ্জ্বল । এটা আমাদের আত্ম-প্রকাশের একটি উন্নয়ন ।
আপমানজনক বাবা-মায়ের অধিকার: ইসলামি মর্ম
ইসলাম ধর্মে বাবার ও মায়ের প্রতি সদাচরণ করা সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ। এটি বাবা-মায়ের আল্লাহর ধারণা নয়, বরং মানুষের পক্ষে একটা বিশাল ভাবনা. মনে check here রাখতে হবে, বাবা-মায়ের সাথে আরও সদাচরণ করে যখন তখনই আল্লাহর উপকার থেকে আমরা তাজা.
মায়ের প্রতি সদাচরণ করতে হবে, কারণ তাদের প্রতি আপনার শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা আল্লাহর সত্য.
- মায়ের কথাগুলো শুনতে এবং তাদের উপদেশ মেনে চলতে হবে।
- হঠাৎ আমাদেরকে সত্যিই যৌক্তিক করে তোলে এবং আপনার জীবনে আল্লাহর নিকৃষ্ট অনুভব করতে ।
- আপনার প্রতি সদাচরণ করা আমাদের ভাষাকে শক্তিশালী করে তোলে এবং ধর্ম প্রতি আরও নিষ্ঠার করে ।
ইসলামী দৃষ্টিতে বাবা-মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা
আল্লাহ তায়াল্লা পবিত্র কর্তৃক মানুষকে সৃষ্টি করেছেন এবং যত্নশীলভাবে পরিচালনা করার জন্য বাবা-মায়ের প্রতি বিশেষ শ্রদ্ধা প্রদান করা জরুরি। নবীর প্রতিষ্ঠানে পিতামাতার মায়াবন ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এরা কিছু স্থাপনে এবং সমাজকে শিখানোর দায়িত্বে নিয়োজিত থাকে।
পিতামাতার প্রতি সন্তানদের সমর্থন করতে হবে এবং তাদের প্রার্থনা দিতে হবে। বাড়ির অবস্থা অনুযায়ী পিতামাতার আদেশ-আনুগত্য করা এবং তাদের সম্মান প্রকাশ করা উচিত।
উপকারের স্বার্থে বাবা-মায়ের আস্থা পূরণ করা এবং তাদের ভাল জীবনযাপনে অবদান রাখা অনুমতি দিয়ে মানসিকতা প্রকাশ করতে হবে।
Report this page